শিক্ষাখাতে অর্জন
শিক্ষাকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দেবার জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপসমূহের মধ্যে অন্যতম হলো- শতভাগ ছাত্রছাত্রীর মাঝে বিনামূল্যে বই বিতরণ কার্যক্রম। নারী শিক্ষাকে এগিয়ে নেবার জন্য প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত চালু করা হয়েছে উপবৃত্তি ব্যবস্থা। বর্তমান ২৬ হাজার ১৯৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে নতুন করে জাতীয়করণ করেছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষকের চাকরি সরকারীকরণ করা হয়েছে। ১৯৯০ সালে বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিশুর শতকরা হার ছিল ৬১, বর্তমানে তা উন্নীত হয়েছে শতকরা ৯৭.৭ ভাগে। শিক্ষার সুবিধাবঞ্চিত গরিব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে “শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট আইন, ২০১২ প্রণয়ন করা হয়েছে, গঠন করা হয়েছে "শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট”। প্রাথমিক স্তরের সকল শিক্ষার্থীরউপবৃত্তির আওতায় আনা হয়েছে। বিদ্যালয়ে পর্যায়ে কিছু কিছু বিদ্যালয়ে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করার পরিকল্পনা ওয়াইফাই সরবরাহ করছে সরকার। বিদ্যালয় বহুতল ভবন ও কিছু ভবন নির্মান ও পুন: নির্মান করছে। শিক্ষকদের আইসিটি প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
সূত্রঃ প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয়
ভোলা।
dpeobhola@gmail.com
বিষয়ঃ আমাদের অর্জন সমূহ।
1। ১০০% প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিনামূল্যে পাঠ্যবই ১ জানুয়ারীর মধ্যে বিতরণ নিশ্চিত করণ।
২। ৫ম শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষা সফলভাবে বাস্তবায়ন করা।
৩। ১০০% শিশুভর্তি নিশ্চিত করণ।
৪। এমডিজি সফলভাবে বাস্তবায়ন করা।
৫। যোগ্যতা সম্পন্ন শিক্ষক নিয়োগ বাস্তবায়ন করা।
৬। প্রতিটি বিদ্যালয়ে পযাপ্ত ভৌত অবকাঠামো নির্মান করা।
৭। সকল বিদ্যালয়ের ওয়াশব্লক নির্মান ও গভীর নলকুপ স্লীপের মাধ্যমে পানীয় জলের ব্যবস্থকরণ।
৮। পযাক্রমে প্রতিটি বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ ও মাল্টিমিডিয়া বিতরণ করা।
৯। মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে ক্লাশ পরিচালনা করা।
১০। শিক্ষকদের আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
|
স্বাক্ষরিত/ নিখিল চন্দ্র হালদার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ভোলা। |
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS